বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেই ঘুম ভেঙে জেগে উঠতে হবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেই ঘুম ভেঙে জেগে উঠতে হবে – ফেঞ্চুগঞ্জ নিউজ
  1. admin@fenchuganjnews.com : admin :
২৮শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| গ্রীষ্মকাল| সোমবার| রাত ২:১৩|
সর্বশেষ :
দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদে একমত, সংসদ-রাষ্ট্রপতির মেয়াদ নিয়ে দ্বিমত জামায়াতের ফেঞ্চুগঞ্জে বজ্রপাতে নৌকার মাঝির মৃত্যু সিলেট-আখাউড়া রেলপথ : পুরনো ইঞ্জিন ও বগিতে চলছে ট্রেন, ঘটছে দু-র্ঘ-ট-না ফেঞ্চুগঞ্জ যুব সংঘের ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন সাংবাদিক বাবুল ফেঞ্চুগঞ্জে বিএনপির ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত ইলিয়াস আলীর খোঁজ না পাওয়া জাতির জন্য চরম লজ্জার : কাইয়ুম চৌধুরী ফেঞ্চুগঞ্জে সাংবাদিকদের সম্মানে নৈশভোজ ফেঞ্চুগঞ্জে চলন্ত অবস্থায় কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনের ১১ বগি বিচ্ছিন্ন ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ নাম বদলের যৌক্তিক কারণ জানানোর দাবি সিলেট-ফেঞ্চুগঞ্জ সড়কে বাসচাপায় প্রাণ গেলো মোটরসাইকেল আরোহীর

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেই ঘুম ভেঙে জেগে উঠতে হবে

রিপোর্টারের নাম
  • আপডেটের সময় : মঙ্গলবার, ১৪ জুন, ২০২২

এ কথা ঠিক যে বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়ক ধরে এগিয়ে যাচ্ছে। গরিবি কমছে, রাস্তাঘাটের উন্নয়ন হচ্ছে, বড় বড় ব্রিজ-কালভার্ট হচ্ছে, চকচকে দালানকোঠা, মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু হচ্ছে। এসবই উন্নয়নের সূচক।

কিন্তু একটি দেশের উন্নয়নের যা প্রাণ সেই শিক্ষাক্ষেত্রে আমাদের উন্নয়নের চিত্রটা কেমন? এর উত্তরটা অত্যন্ত হতাশাব্যঞ্জক। দেশে বর্তমানে ৫৮টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও ১০৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও লেখাপড়ার মানে আমরা মোটেও সন্তোষজনক অবস্থানে নেই। বিশ্বের শীর্ষ ৫০০টি উচ্চমানের বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় নেই বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়।

আজকের পত্রিকা অনলাইনের সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থা কোয়াককোয়ারেলি সায়মন্ডসের (কিউএস) বিশ্বসেরা র‌্যাঙ্কিংয়ে ৫০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নেই। তবে গত বছরের মতো এবারও ৮০১ থেকে ১০০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। এ ছাড়া ১০০১ থেকে ১২০০তম বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় রয়েছে দেশের আরও দুই বেসরকারি ‘ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়’ ও ‘নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়’। উল্লেখ্য, কিউএস তাদের তালিকায় ৫০০-এর পরে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান সুনির্দিষ্ট করে উল্লেখ করেনি।

একাডেমিক খ্যাতি, চাকরির বাজারে সুনাম, শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত, শিক্ষকপ্রতি গবেষণা-উদ্ধৃতি, আন্তর্জাতিক শিক্ষক অনুপাত ও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী অনুপাতের ভিত্তিতে বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর র‍্যাঙ্কিং করে প্রতিষ্ঠানটি।

২০১২ সালে কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ছিল ৬০১-এর মধ্যে। ২০১৪ সালে তা পিছিয়ে ৭০১তম অবস্থানের পরে চলে যায়। ২০১৯ সালে তালিকায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান আরও পেছনের দিকে চলে যায়। ২০২১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান ছিল ৮০১ থেকে ১০০০-এর মধ্যে।

এ বছর প্রতিবেশী দেশ ভারতের ৯টি প্রতিষ্ঠান বিশ্বের সেরা ৫০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে রয়েছে। সেগুলোর মধ্যে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্সের অবস্থান ১৫৫তম, যেটি গতবার ছিল ১৮৬। এ ছাড়া ভারতের আইআইটি বোম্বে ১৭২তম, আইআইটি দিল্লি ১৭৪তম, আইআইটি মাদ্রাজ ২৫০তম, আইআইটি কানপুর ২৬৪তম, আইআইটি খড়গপুর ৩৬৯তম, আইআইটি গুয়াহাটি ৩৮৪তম, আইআইটি ইনদোর ৩৯৪তম অবস্থানে রয়েছে।

বিশ্বসেরা ৫০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় রয়েছে পাকিস্তানের ৩টি বিশ্ববিদ্যালয়। সেগুলো হলো ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি (এনইউএসটি) ৩৩৪তম, কায়েদ-ই-আজম বিশ্ববিদ্যালয় ৩৬৩তম এবং পাকিস্তান ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অ্যাপ্লাইড সায়েন্সেস ৩৯০তম।

গত ১০ বছরের মতো এবারও তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এমআইটি)। এ ছাড়া ২০২৩ সালের তালিকায় শীর্ষ পাঁচে থাকা বাকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো: ইউনিভার্সিটি অব কেমব্রিজ, স্ট্যানফোর্ড ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব অক্সফোর্ড ও হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি।

যেসব সূচকের ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের র‌্যাঙ্কিং করা হয়, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কখনোই তাতে খুব একটা ভালো করতে পারে না। সাড়ে ১৬ কোটি জনসংখ্যার এই দেশে ১৬৬টি বিশ্ববিদ্যালয় থাকলেও এর কোনোটিই বিশ্বের সেরা ৫০০-এর মধ্যে নেই। এর চেয়ে লজ্জার বিষয় আর কী হতে পারে?

বিশ্ববিদ্যালয়ের র‌্যাঙ্কিংয়ের যে প্রক্রিয়া তা যে একেবারে নির্ভুল, যথাযথ ও বিজ্ঞানসম্মত, সেটা হয়তো বলা যাবে না। তবে এই তালিকাকে পুরোপুরি বাতিল করে দেওয়া যাবে না। বাস্তবতা হলো, যুগের চাহিদা অনুযায়ী আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ভূমিকা পালন করতে পারছে না। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অবক্ষয়গ্রস্ত হয়েছে অতিরিক্ত দলীয় রাজনীতির চর্চা আর দেশের নীতিনির্ধারকদের উদাসীনতার কারণে। কিন্তু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও কাঙ্ক্ষিত মান অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে। সেখানে জ্ঞান-বিজ্ঞান-গবেষণাচর্চার চেয়ে অর্থনৈতিক লাভ বেশি গুরুত্ব পায়। দুঃখজনক হলেও সত্যি শিক্ষা, বিশেষ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার উদ্দেশ্য নিয়ে আমাদের সুস্পষ্ট কোনো লক্ষ্য নেই।

আধুনিক জীবনে বিশ্ববিদ্যালয় তিনটি ভূমিকা পালন করে। প্রথমত, বিশ্ববিদ্যালয় জ্ঞান-বিজ্ঞানচর্চা ও জ্ঞান উৎপাদন করে, যা দেশ ও বিশ্বের কল্যাণে অত্যাবশ্যক। দ্বিতীয়ত, ওই সব জ্ঞানের বাস্তবায়নে দক্ষ-যোগ্য প্রশাসনিক নেতৃত্ব তৈরি করে। ক্লাসঘরে সারি সারি বসে থাকা মেধাদীপ্ত তরুণ ছেলেমেয়েকে বিশেষজ্ঞরূপে শিক্ষিত-প্রশিক্ষিত করে গড়ে তোলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকেরা। দেশের জনগণ নিজেদের সন্তানদের পায় সৃজনশীল মননে। তৃতীয়ত, বিশ্ববিদ্যালয় জ্ঞান-বিজ্ঞানচর্চার মাধ্যমে একটি জনপদের সমস্যা ও সম্ভাবনা বিশ্লেষণ করে তত্ত্ব উদ্ভাবন, বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার, প্রযুক্তি উদ্ভাবন, গণমুখী অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক দর্শন নির্ধারণ করে এবং সেসব বাস্তবায়নে দিকনির্দেশনা দেয়। দেশের মনীষা বিশ্বসমক্ষে ভাস্বর হয়ে ওঠে। সারা বিশ্বকেও কল্যাণের পথে নেতৃত্ব প্রদানে ভূমিকা পালনে সমর্থ হয় দেশ এবং বিশ্বে উচ্চপর্যায়ে আসীন হয় দেশের অবস্থান। এভাবেই দেশ এগিয়ে যায়, বিশ্বকে সঙ্গে নিয়ে, সভ্যতার পথে।

দেশে উচ্চশিক্ষার ব্যাপক প্রসার ঘটলেও এর মান বরাবরই প্রশ্নবিদ্ধ। প্রতিবছর স্নাতক ডিগ্রি লাভকারীদের অন্তত ৭০ ভাগের মান সন্তোষজনক নয় উল্লেখ করে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) বলেছে, সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলো শিক্ষার মান নিশ্চিত করতে না পারায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এর আগে ইউজিসির এক প্রতিবেদনে শিক্ষার মান নিশ্চিতকরণ ও জাতীয় উন্নয়নে মোট ২৮ দফা সুপারিশ পেশ করেছিল।

এসব সুপারিশের মধ্যে ছিল মেধা পাচার রোধে গবেষণায় অর্থ বরাদ্দ বৃদ্ধি, উচ্চশিক্ষায় বরাদ্দ বৃদ্ধি, সেশনজট নিরসনে কার্যকর ব্যবস্থা, সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে খ্যাপ ব্যবসা বন্ধ ও জবাবদিহি নিশ্চিত করা ইত্যাদি।

বলার অপেক্ষা রাখে না, উচ্চশিক্ষায় গলদ থাকায় বিপুলসংখ্যক গ্র্যাজুয়েট জাতির বোঝা হিসেবে পরিগণিত হচ্ছে। শিক্ষাগুরু সক্রেটিস থেকে শুরু করে নিকট-অতীতের টোল পণ্ডিতরা জ্ঞান বিতরণের কাজকে ঐশ্বরিক দায়িত্ব হিসেবে বিবেচনা করতেন। কিন্তু যুগ-পরিবর্তনের হাওয়ায় দৃশ্যপট আমূল পাল্টে গেছে। জ্ঞান বিতরণের কাজটি এখন পরিণত হয়েছে বাণিজ্যের প্রধান উপকরণে। প্রাইভেট টিউশনি, কোচিং সেন্টার ইত্যাদির পর শিক্ষা-বাণিজ্যে সর্বশেষ যুক্ত হয়েছে দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নামধারী প্রতিষ্ঠানগুলো। এসব প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারেরা এক-একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে ‘বিশেষ প্যাকেজের আওতায়’ জাতিকে জ্ঞান বিতরণের মহৎ কাজটি করে চলেছেন। জ্ঞানার্জনের উপায়, পদ্ধতি ও পরিবেশ যা-ই হোক না কেন, পকেটে যথেষ্ট অর্থকড়ি না থাকলে সেখানকার ছাত্রত্ব অর্জন করা যায় না।

দেশে পাসের হার বেড়েছে। সেই সঙ্গে বেড়েছে শিক্ষার্থীর সংখ্যাও। তবে শিক্ষার্থী বৃদ্ধির অনুপাতে শিক্ষার মানের উন্নয়ন করা না গেলে এ থেকে কোনো সুফল পাবে না জাতি। দেশে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা ১০৮টি হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের ধারণার সঙ্গে তা সংগতিপূর্ণ নয়। অন্যদিকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন কলেজগুলোর বেশির ভাগেরই না আছে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শিক্ষক, পাঠাগার, গবেষণাগারসহ সমন্বিত পাঠদানের ব্যবস্থা, না আছে অবকাঠামোসহ অন্যান্য আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধা। বিষয়ভিত্তিক প্রয়োজনীয় শিক্ষক এবং জ্ঞানচর্চার মুক্ত পরিবেশ ও সুযোগ না থাকায় এসব প্রতিষ্ঠান থেকে স্নাতক উত্তীর্ণদের জানার ভিত দুর্বল হওয়াই স্বাভাবিক। বাস্তবে যে এটিই ঘটছে।

গণতন্ত্রকে সংখ্যার প্রাধান্যরূপে গণ্য করতে অভ্যস্ত আমাদের রাজনৈতিক নেতারা পরিমাণ নিয়ে এতই ভাবিত যে, গুণগত উৎকর্ষকে সংখ্যার যূপকাষ্ঠে বলি দিতে বিন্দুমাত্র দ্বিধা করেন না। তাই তো তাঁরা বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়কে অকাতরে ছাড়পত্র দিয়েছেন। তাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা আকাশে উঠেছে, শিক্ষার মান কোন অতলে নেমেছে, তা জানতে তদন্ত কমিটি করা যেতে পারে। লক্ষণীয়, সামগ্রিকভাবেই উচ্চশিক্ষার মানের সঙ্গে আমাদের দেশের সরকারগুলো গুরুতর আপস করে আসছে। এখানেই বঞ্চিত বাংলাদেশ। আজ বহুদিন ধরে।

এর পরও আমাদের দেশে যতটুকু যা লেখাপড়া কিংবা জ্ঞানচর্চা হয়, যারা তা করে, সেটা একান্ত নিজেদের গরজেই করে। বিধাতার খেয়ালে এই দেশে এমন উড়নচণ্ডী ‘পাগলা কানাই’ অনেক জন্মায়, তাই কিছুতেই এখান থেকে লেখাপড়া নির্মূল করা যাচ্ছে না! আমাদের দেশে উচ্চশিক্ষা ঘিরে কী চরম অবহেলা ও ভ্রষ্টাচার চলছে, তা সচেতন ব্যক্তিমাত্রই জানেন।

শিক্ষার উন্নতি সমাজের একটা সার্বিক প্রক্রিয়া। এক মঞ্চে মার্গসংগীত আর বাঁদরনাচ চলে না। তেমনই শিক্ষার নামে দলীয়করণ, নোংরা রাজনীতি, ব্যবসা, হিংসা, লোভ আর দুরাচারের অবাধ রাজত্ব কায়েম করব, আর শিক্ষার মান বাড়বে, তা হয় না। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মান বাড়ানোর প্রশ্নটা নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হওয়া উচিত। বিদ্যাবিরোধী, জ্ঞানবিরোধী মানুষজন এ ক্ষেত্রে দায়িত্ব নেবে না। আমলাতন্ত্রনির্ভর সরকারও ভরসার জায়গা নয়। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকেই ঘুম ভেঙে জেগে উঠতে হবে। জেগে উঠে নিজেদের পথ নিজেদেরই দেখতে হবে।

লেখক: সাংবাদিক

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর