র‌্যাবের পর এবার পিবিআই হেফাজতে আরেক আসামির ‘আত্মহত্যা’ র‌্যাবের পর এবার পিবিআই হেফাজতে আরেক আসামির ‘আত্মহত্যা’ – ফেঞ্চুগঞ্জ নিউজ
  1. admin@fenchuganjnews.com : admin :
  2. rumelahsan80@gmail.com : Rumel Ahsan : Rumel Ahsan
৭ই ডিসেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২২শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| হেমন্তকাল| রবিবার| সকাল ১০:৩১|
সর্বশেষ :
সিলেট-ফেঞ্চুগঞ্জ সড়কে গাড়ি আটকে ডাকাতি ফেঞ্চুগঞ্জে ‘প্রকৃতির জন্য শিশুরা’ শীর্ষক কর্মশালা অনুষ্ঠিত স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি প্রমাণ করে জনগণ বিএনপি প্রার্থীর পাশে রয়েছে: এম.এ মালিক ফেঞ্চুগঞ্জে হাজী সাজ্জাদ আলী শিক্ষা ট্রাস্টের বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত  ফেঞ্চুগঞ্জে গণপ্রকৌশল দিবস ও ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স জেলা কমিটি গঠিত সিলেট জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হলেন ফেঞ্চুগঞ্জের মনিরুজ্জামান খান ফেঞ্চুগঞ্জে ইয়াবা ট্যাবলেট সহ মাদক কারবারি আটক ফেঞ্চুগঞ্জে ৪ জন শিক্ষক চাকরিচ্যুত দেশে ফিরলেন ফেঞ্চুগঞ্জ বিএনপির সভাপতি ওহিদুজ্জামান ছুফি চৌধুরী ফেঞ্চুগঞ্জ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রে আগুন, বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ

র‌্যাবের পর এবার পিবিআই হেফাজতে আরেক আসামির ‘আত্মহত্যা’

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেটের সময় : সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মৌলভীবাজারে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) হাজতখানার ভেতর থেকে মোকাদ্দুস (৩২) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি একটি হত্যা মামলার আসামির ছিলেন।

মোকাদ্দেস ‘গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা’ করেন বলে জানিয়েছে পিবিআই।

সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ভোরে মৌলভীবাজার জেলা শহরের টিভি হাসপাতাল সড়কের পিবিআই অফিসের হাজতখানা থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

এরআগে সিলেটে র‌্যাবের হেফাজতে থাকা হত্যা মামলার এক আসামীর মরনদেহ উদ্ধার করা হয়। র‌্যাব জানায়, তাদের হেফাজতে থাকা তানভীর চৌধুরী রোববার সকালে গলায় কম্বল পেঁচিয়ে আত্মহত্যা করেন। শনিবার সিলেটের জৈন্তাপুর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব-৯।

এদিকে, পিবিআই হেফাজতে নিহত মোকাদ্দুস কমলগঞ্জ উপজেলার পতনঊষার ইউনিয়নের কোনাগাঁও (বৃন্দাবনপুর) গ্রামের মৃত লাল মিয়ার ছেলে। তিনি আলোচিত লিটন হত্যা মামলার আসামি ছিলেন।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ৯ আগস্ট কমলগঞ্জ উপজেলার ২নং পতনঊষার ইউনিয়নের কোনাগাঁও (বৃন্দাবনপুর) গ্রামের ধানক্ষেত থেকে লিটন নামের এক যুবকের গলাকাটা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এরপর থেকে মোকাদ্দুস পলাতক ছিলেন। গত রোববার রাত ৮টার দিকে তিনি কমলগঞ্জ থানায় আত্মসমর্পণ করেন। পরে তাঁকে মামলার তদন্ত সংস্থা পিবিআই এর কাছে হস্তান্তর করে থানা পুলিশ।

পিবিআই জানায়, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর খাওয়া-দাওয়া শেষে মোকাদ্দুসকে আরও ৭-৮ জন আসামির সঙ্গে হাজতে রাখা হয়। সোমবার ভোর ৬টার দিকে ডিউটি অফিসার গিয়ে দেখেন, মোকাদ্দুস নিজের লুঙ্গি পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দিয়েছেন। পরে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও নিহতের পরিবারের সদস্যদের উপস্থিতিতে লাশের সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করা হয়।

লিটন হত্যা মামলায় মোকাদ্দুস ছাড়াও শামিম নামের আরও একজনকে গ্রেপ্তার করেছে পিবিআই। এর আগে ১১ সেপ্টেম্বর লিটনের বাবা সাত্তার মিয়া অজ্ঞাতনামা আসামি করে কমলগঞ্জ থানায় মামলা করেন।

এ বিষয়ে পিবিআই মৌলভীবাজার এর পুলিশ সুপার মো. জাফর হুসাইন বলেন, লিটন হত্যা মামলার তদন্ত আমাদের হাতে। মোকাদ্দুস গত রোববার রাতে কমলগঞ্জ থানায় আত্মসমর্পণ করেন। পরে তাঁকে আমাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সোমবার সকালে হাজতে আত্মহত্যা করেন তিনি। বিষয়টি আমরা সঙ্গে সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানিয়েছি।

 

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর