বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু বাঁধ চীনে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু বাঁধ চীনে – ফেঞ্চুগঞ্জ নিউজ
  1. admin@fenchuganjnews.com : admin :
  2. rumelahsan80@gmail.com : Rumel Ahsan : Rumel Ahsan
১৩ই নভেম্বর, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ| ২৮শে কার্তিক, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ| হেমন্তকাল| বৃহস্পতিবার| রাত ১২:১৩|
সর্বশেষ :
সিলেট জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি নির্বাচিত হলেন ফেঞ্চুগঞ্জের মনিরুজ্জামান খান ফেঞ্চুগঞ্জে ইয়াবা ট্যাবলেট সহ মাদক কারবারি আটক ফেঞ্চুগঞ্জে ৪ জন শিক্ষক চাকরিচ্যুত দেশে ফিরলেন ফেঞ্চুগঞ্জ বিএনপির সভাপতি ওহিদুজ্জামান ছুফি চৌধুরী ফেঞ্চুগঞ্জ বিদ্যুৎ উপকেন্দ্রে আগুন, বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ ভাটেরায় পাহাড়িকা এক্সপ্রেস ট্রেনের দুই বগি বিচ্ছিন্ন ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক সংস্কারের দাবিতে গণঅবস্থান ও মানববন্ধন বিএনপি ক্ষমতায় এলে ব্যক্তি স্বার্থের ঊর্ধ্বে উন্নয়ন করবে : কাইয়ুম চৌধুরী ফেঞ্চুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা মিঠুর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া মাহফিল ফেঞ্চুগঞ্জে ইউএনও’র সঙ্গে সাংবাদিকদের সৌজন্য সাক্ষাৎ

বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু বাঁধ চীনে

ডেস্ক রিপোর্ট
  • আপডেটের সময় : বুধবার, ১৪ মে, ২০২৫

বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু বাঁধ নির্মাণ করছে চীন। দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমের শুয়াংজিয়াংকৌ জলবিদ্যুৎ প্রকল্পে এ কাজ শুরু হয়েছে। প্রকল্পটি নির্মাণ করছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান পাওয়ার কনস্ট্রাকশন করপোরেশন অব চায়না (পাওয়ারচায়না)। কাজ শেষ হলে বাঁধটির উচ্চতা হবে ৩১৫ মিটার (১ হাজার ৩৩ ফুট) এবং এটি হবে ১০০ তলার বেশি উচ্চতাবিশিষ্ট আকাশচুম্বী ভবনের সমান। বাঁধটি নির্মাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৬ বিলিয়ন ইউয়ান বা প্রায় ৪.৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট।

সুউচ্চ বাঁধটির নির্মাণ চলছে এক দশক ধরে। এটি ব্যবহার হবে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও বন্যা নিয়ন্ত্রণে। নির্মাতা প্রতিষ্ঠান জানিয়েছে, ১ মে থেকে এ বাঁধে পানি সংরক্ষণ শুরু হয়েছে। বাঁধটি দাদু নদীর উজানে অবস্থিত। এই নদী পূর্ব তিব্বত মালভূমি থেকে সিচুয়ান অববাহিকায় প্রবাহিত হয়েছে। বাঁধ, বিদ্যুৎ উৎপাদনব্যবস্থা ও বন্যার পানি নির্গমনের কাঠামো নির্মাণ করছে তারা। বাঁধটি সিচুয়ানে অবস্থিত বর্তমান রেকর্ডধারী জিনপিং-১ বাঁধের চেয়ে ১০ মিটার বেশি উঁচু হবে।

Advertisement

পাওয়ারচায়না মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে বলেছে, প্রথম ধাপের পানি সংরক্ষণ সম্পন্ন হওয়ার পর পানির পৃষ্ঠের উচ্চতা ২ হাজার ৩৪৪ মিটার হয়েছে। এটি মূল নদীর পানির পৃষ্ঠের চেয়ে প্রায় ৮০ মিটার বেশি। বাঁধটির পানি সংরক্ষণ সক্ষমতা ছিল ১১০ মিলিয়ন ঘনমিটার, যা হাংঝু প্রদেশের ওয়েস্ট লেকের মোট পানির আয়তনের প্রায় আটগুণ। প্রতিষ্ঠানটি বলেছে, এই অগ্রগতি ‘বিদ্যুৎকেন্দ্র চালুর জন্য শক্তিশালী ভিত্তি স্থাপন করেছে।’

আশা করা হচ্ছে, কেন্দ্রটির প্রথম ইউনিট চলতি বছরের শেষে বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাবে। পুরোদমে চালু হলে বিদ্যুৎকেন্দ্রটির উৎপাদন সক্ষমতা হবে ২ হাজার মেগাওয়াট। আর বাঁধটি বছরে ৭ বিলিয়ন কিলোওয়াট-ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পারবে। এটি বছরে ৩ মিলিয়নেরও বেশি পরিবারের বিদ্যুৎ চাহিদা পূরণ করতে পারবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সংবাদটি শেয়ার করুন

এই বিভাগের আরো খবর